Showing posts with label ইসলামিক. Show all posts
Showing posts with label ইসলামিক. Show all posts

Tuesday, 8 April 2025

গাজায় ইসরায়েলের বোমাবর্ষণ চলছেই, আরও অর্ধশতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত












 ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রয়েছে। গত রোববার রাতভর বোমাবর্ষণে আরও অর্ধশতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

কাতারভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছেগাজার মধ্যাঞ্চল দেইর আলবালাহের পাঁচটি এলাকায় ব্যাপক বোমাবর্ষণ করেছে ইসরায়েল। এই হামলার বেশ কয়েকজন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেনযার মধ্যে একজন সাংবাদিকও রয়েছেন। এর আগে বাসিন্দাদের ওই এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেয় ইসরায়েলি বাহিনী। খবর বাংলানিউজের।

এছাড়া একটি মেডিকেল সূত্রের বরাতে বার্তাসংস্থা আনাদোলু জানিয়েছেগাজা শহরের পূর্বে আলনাখিল স্ট্রিটে ইসরায়েলি কামানের গোলাবর্ষণে আট শিশুসহ দশজন নিহত এবং আরও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। আরেকটি মেডিকেল সূত্র জানিয়েছেগাজা শহরের পূর্বে শুজাইয়া পাড়া লক্ষ্য করে বিমান হামলায় তিনজন নিহত হয়েছেন।

এদিকে গাজার জাওয়াইদা এলাকায় একটি বাস্তুচ্যুত শিবিরে ড্রোন হামলায় আরও একজন ফিলিস্তিনি নিহত এবং বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। আরেকটি সূত্র জানিয়েছেদক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনিস শহরে একটি বাড়িতে ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান থেকে বোমা ফেললে আটজন নিহত হয়েছেন।

রোববারের নিহতের সংখ্যাসহ গত অক্টোবর থেকে চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনে এ পর্যন্ত ভূখণ্ডটিতে প্রাণহানি প্রায় ৫০ হাজার ৭০০ জনে পৌঁছে গেছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছেগাজায় ইসরায়েলের নির্বিচারে হামলায় কমপক্ষে ৫০ হাজার ৬৯৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহতের সংখ্যা ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৩৮ জন। তবে সরকারি মিডিয়া অফিস মৃতের সংখ্যা ৬১ হাজার ৭০০ জনেরও বেশি বলে জানিয়েছে। ধ্বংসস্তূপের নিচে নিখোঁজ হাজার হাজার মানুষকে মৃত বলে ধরে নেওয়া হচ্ছে।

Sunday, 29 December 2024

মুসাফির অবস্থায় জুমা ছুটে গেলে যা করবেন নিউজ ডেস্ক

 

কোনো ব্যক্তি যদি ৪৮ মাইল রাস্তা অতিক্রম করে কোনো স্থানে যাওয়ার উদ্দেশ্যে নিজের শহর থেকে বের হন তাহলে ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায় তাকে মুসাফির বলা হয়। মুসাফিরের বিধিবিধান পালনের ক্ষেত্রে ইসলামে কিছু ছাড় দেওয়া হয়েছে। যেমন রমজান মাসে রোজা রাখা মুসাফিরের ওপর ফরজ নয়। তবে অন্য সময় তা কাজা করতে হবে। এ ছাড়া মুসাফিরের জন্য প্রতিদিনের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের চার রাকাতবিশিষ্ট ফরজ নামাজগুলো কসর বা সংক্ষিপ্ত করে পড়তে হয়।

কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিন যখন নামাজের জন্য আহ্বান করা হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় ত্যাগ কর। এটাই তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা উপলব্ধি কর।’ (সুরা : জুমা, আয়াত : ৯)

আবদুল্লাহ ইবনে ওমর ও আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত। তারা রাসুলকে সা. তার মিম্বারের সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে বলতে শুনেছেন, মানুষ যেন জুমার নামাজ ত্যাগ করা থেকে বিরত থাকে, অন্যথায় আল্লাহ তায়ালা তাদের অন্তরে মোহর এঁটে দেবেন। এরপর তারা গাফিলদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে। (মুসলিম, হাদিস : ৮৬৫)

ইবনে আব্বাস রা. বলেন, নবী করিম সা. ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি বিনা কারণে জুমার নামাজ পরিত্যাগ করে তার নামে মুনাফিক উপাধি লেখা হয় এমন কিতাবে, যার লেখা মোছা হয় না এবং পরিবর্তনও করা হয় না। (কিতাবুল উম্মাহ : ১/২৩৯)

তবে শুক্রবার বা জুমার দিন জুমার নামাজ আদায় করা ‍মুসাফিরের জন্য ওয়াজিব নয়। মুসাফিরের সম্ভব না হলে জুমার নামাজ ছেড়েও দিতে পারবেন। তবে এ ক্ষেত্র জোহরের নামাজ আদায় করতে হবে। জোহরের চার রাকাত নামাজের জায়গায় দুই রাকাত আদায় করতে হবে। তবে যদি সফরের ক্লান্তি, যানবাহনের সমস্যা বা এ জাতীয় কোনো সমস্যা না থাকে তাহলে যথাসম্ভব জুমার নামাজে শরিক থাকতে চেষ্টা করবে। সেক্ষেত্রে তার জন্য আলাদা কোনো নিয়ম নেই।

রাসুল সা. বলেছেন, আল্লাহ ও পরকালের ওপর যাদের ইমান আছে, তাদের ওপর জুমা ওয়াজিব। তবে অসুস্থ, মুসাফির, নারী, শিশু ও ক্রীতদাসদের ওপর জুমা ওয়াজিব নয়। (বায়হাকি, দারাকুতনি)

মুসাফির অবস্থায় জুমার নামাজ ছুটে গেলে মুসাফির ব্যক্তি জোহর নামাজ আদায় করে নেবে। এ ক্ষেত্রে জোহরের জামাত করা যাবে না। কেননা যে এলাকায় জুমার জামাত হয়, সেখানে জোহরের জামাত করা মাকরুহে তাহরিমি।

মানসিক যন্ত্রণা দূর করতে যে আমল করবেন


 নানাবিধ দুশ্চিন্তা ও হতাশার কারণে মানুষের মধ্যে এক ধরনের চাপ সৃষ্টি হয়, এটাকে মানসিক চাপ বলে। মুসলমান হিসেবে আমরা বিশ্বাস করি, পৃথিবীতে মানসিক চাপসহ এমন কোনো রোগ নেই যার চিকিৎসা সৃষ্টিকর্তা দয়াময় আল্লাহ তায়ালা দেননি। মানসিক চাপ উত্তরণে ইসলামে রয়েছে অনেক দিকনির্দেশনা। অতএব কখনো মানসিকভাবে যন্ত্রণা অনুভব করলে তাৎক্ষণিক কিছু আমল করা যেতে পারে। আশা করা যায়, কিছুটা হলেও ভালো লাগবে- ইনশাআল্লাহ। আমলগুলো হলো-

১. খুব বিনয়ের সঙ্গে আল্লাহতায়ালার কাছে দোয়া করা।

২. নিরবে-নিভৃতে আবেগ ও ভালোবাসার সঙ্গে কোরআন মাজিদ তেলাওয়াত করা।

৩. নিরিবিলি পরিবেশে কিছু সময় অর্থের দিকে লক্ষ্য রেখে আল্লাহর জিকির করা।

৪. জনমানবহীন স্থানে বসে আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টি নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা-ভাবনায় মগ্ন হওয়া।

৫. বেশি পরিমাণে ‘ইয়া হাইয়্যু ইয়া কাইয়ুমু বিরাহমাতিকা আস্তাগিসু’ পড়তে থাকা।

 

৬. দোয়া ইউনুস অর্থাৎ লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জালিমিন পড়া।

৭. কোনো এতিম-মিসকিনের সঙ্গে কিছু সময় কাটানো, তাদের খোঁজ-খবর নেওয়া, খাবার দেওয়া ও মাথায় স্নেহের হাত বুলিয়ে আদর করা।

৮. পারলে কবরস্থানে গিয়ে কিছু সময় কাটানো।

৯. মৃত্যু নিয়ে খুব গভীরভাবে চিন্তা করা।

১০. নিজের অবস্থানের তুলনায় একটু কষ্টে ও সামাজিকভাবে নিচুতে বসবাসকারীদের কথা মনে করা।

এগুলো করলে মন প্রশান্ত হয়, স্থির হয়, দুনিয়ার বাস্তবতা বুঝে আসে, দয়াময় আল্লাহর দিকে মন ধাবিত হয় এবং আখেরাতমুখী জীবনযাপনে আগ্রহ সৃষ্টি হয়। প্রায় প্রতিটি বিষয়ের পক্ষে কোরআন-হাদিসের দলিল আছে। আমল করুন, উপকৃত হবেন- ইনশাআল্লাহ।

নববী আদর্শে জীবন সাজাই


 পরিতাপের সাথে বলতে হয় আমরা শেষ নবীর উম্মত হয়েও তাঁর মুহাব্বত দিলে লালন করি না। অথচ আল্লাহ কুরআনে বলেন, ‘নবী মুমিনদের কাছে নিজের চেয়ে বেশী প্রিয় হবেন।’ -সুরা আহযাব: ৬

আমরা মুখে খুব সহজে বলে ফেলি সব থেকে বেশি আল্লাহ, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ভালোবাসি। তবে আমাদের চলাফেরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আদেশমত না। বরং পশ্চিমাদের মত করে চলাফেরা করি হারদাম।  আর কেউ যদি দ্বীনের উপর চলেও থাকি তবুও আমাদের চলাফেরা হয় জায়েজের উপর। সুন্নাতের উপর আমরা চলাফেরা করি না। আমাদের পোশাক, চুল, দাড়ির দিকে তাকালেই দেখা যায় মনচাহি সব উদ্ভট আকৃতিতে সজ্জিত। আলেম সমাজও পিছিয়ে নেই টাইট ফিটিং পাঞ্জাবি জুব্বায়। অথচ আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘যে আমার সুন্নত ভালোবাসে সে আমাকেই ভালোবাসে আর যে আমাকে ভালোবাসে সে আমার সাথেই জান্নাতে থাকবে।’ -তিরমিজি: ২৬৭৮

আজকে যদি আমাদের দাম্পত্য জীবনের দিকে তাকাই তাহলেই দেখি, দুঃখ দুর্দশা হতাশা। কিন্তু কেন? কারণ একটা আমরা আল্লাহ আল্লাহর রাসূলের দেখানো পথ ছেড়ে পশ্চিমা সংস্কৃতি আঁকড়ে ধরেছি। আমরা আমাদের ছোট থেকে ছোট বিষয় স্যোশাল মিডিয়ায় প্রকাশ করছি। সুখ শান্তি প্রকাশ করে নজর লাগাচ্ছি। আর পরিণামে নেমে আসছে ভয়াবহ বিচ্ছেদ। তারপর হতাশায় ভুগছি। বিবাহকে ঘৃণা করছি। এবং বন্ধু বান্ধবীকে বিবাহ করতে বাধা দিচ্ছি। বিবাহ করলে জীবন শেষ হয়ে যাবে ইত্যাদি বলছি। অথচ সুন্দর জীবন তো আমরাই নষ্ট করলাম। 

আল্লাহ পাক বিবাহে উৎসাহ প্রদানে বলেছে, ‘তোমাদের মধ্যে যারা অবিবাহিত তাদের বিবাহ সম্পাদন কর এবং তোমাদের দাস দাসীদের মধ্যে যারা সৎ তাদেরও। তারা অভাবগ্রস্ত হলে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করে দেবেন। আল্লাহ তো প্রাচুর্যময় সর্বজ্ঞ।’ -সুরা আন-নুর: ৩২

আমাদের মধ্যে খোদাভীতি নেই। আমরা গোনাহ করতে দুইবার ভাবি না। আমরা আল্লাহর ভয়ে নিজেকে সংযত রাখি না। আমরা আমাদের সঙ্গী সঙ্গিনী চোখের আড়াল হলেই কোনো না কোনো গোনাহে জড়িয়ে পরি। এতটুকু ভাবি না আমরা একে অপরের হক্ব নষ্ট করছি। আর এভাবেই আমাদের চারদিকের সমস্ত সম্পর্ককে আমরা বিষাক্ত করে তুলেছি। আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুক আমীন।

‘পুরুষরা মহিলাদের পরিচালক।’ -সুরা নিসা: ৩৩

আল্লাহ তাআলা পুরুষকে মহিলার উপরে প্রাধান্য দিয়েছেন। কিন্তু এখনকার অনেক নারীরাই এটাকে পরাধীনতা মনে করে। অথচ একটু খেয়াল করে ভাবলেই দেখা যায় এটা কখনোই পরাধীনতা নয়। বরং একজন নারীর জন্য এটা সম্মানের। সব সময় একজন পুরুষ নারীকে হেফাজত করছে। কোনো ভারি বোঝা নারীকে বহন করতে হচ্ছে না। পুরুষের আর্থিক অবস্থা ভালো থাকলে ঘরের জন্য সে খাদেমা রেখে দিচ্ছে। সর্বোপরি একজন উত্তম পুরুষ একজন নারীকে রানী বানিয়ে রাখে। নারীকে অবমূল্যায়ন করে কাপুরুষ।

একজন নারী যেমন চায় তার স্বামী উত্তম আখলাক ওয়ালা হোক তেমনি একজন পুরুষও তেমন চায় তার স্ত্রী উত্তম আখলাক ওয়ালী খোদাভীরু সচ্চরিত্রবান লাজুক স্বভাবের হোক। একটা সুন্দর সম্পর্কের জন্য অবশ্যই নারীর অবদান বেশি থাকে এবং বেশি থাকতে হয়। নারীর মধ্যে স্বভাব সুলভ আল্লাহ এই গুণ দিয়েছেন। একজন নারীর সব সময় মনে রাখা উচিত, [রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ ব্যতীত যদি অন্য কাউকে আমি সিজদা করার নির্দেশ দিতাম, তাহলে স্ত্রীকে তার স্বামীকে সিজদা করার অনুমতি দিতাম। -তিরমিজি: ১১৫৯

এখানে ভেবে দেখা উচিত একজন স্বামী তার স্ত্রীর কাছে কতোটা মূল্যবান হলে তাকে সেজদার আদেশ দিতেন আল্লাহর নবী সা. এতটুকু মনে রেখে হলেও স্বামীকে সম্মান মোহাব্বত করা জরুরী। 

একজন নারীর অক্লান্ত পরিশ্রমের পরেও কিছু কারণে সংসার ভেঙে না গেলেও তা সুখের হয় না। যেমন, স্বামী স্ত্রীকে পর্যাপ্ত সময় দেয় না। তার সব কিছুর জন্য সময় হলেও স্ত্রীর জন্য সময় হয় না। স্ত্রী বেচারি সারাদিন স্বামীর জন্য অপেক্ষা করে আর স্বামী ঘরে এসে প্রয়োজনীয় কাজ শেষে ফোন চাপতে চাপতে ঘুমিয়ে যায়। 
স্ত্রীর ছোট ছোট শখকে অপচয় বা বোঝা মনে করে। (স্ত্রীরও খেয়াল রাখতে হবে স্বামীর আর্থিক অবস্থার দিকে) প্রতি মুহূর্তে স্বামী অন্য নারীর প্রশংসা করা বা অন্য নারীতে আসক্ত থাকা। আল্লাহ হেফাজত করুন আমীন।

এখন আমাদের সমাজে আরেকটা ভয়ঙ্কর বিষয় হচ্ছে, বড়রা ছোটদের স্নেহ করে না এবং ছোটরা বড়দের সম্মান করে না। নবী করীম সা. বলেছেন, ‘সে আমার উম্মতের মধ্যে শামিল নয় যে ছোটকে স্নেহ এবং বড়কে সম্মান করে না।’ -তিরমিজি: ১৯১৯

আমরা এই নবীর উম্মত হয়ে কিভাবে পারছি বড়দের সম্মান না করতে এবং ছোটদের স্নেহ না করতে? ভুল থেকে ভুল করা নয়। আমাদের উচিত ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে সংশোধন হয়ে সঠিক কাজটি করা। কখনো যদি আমাদের সাথে ছোটরা খারাপ আচরণ করে তখন আমাদের উচিত তাদের সাথে অনেক ভালো আচরণ করা। দুআ মেহনত আর নেক নিয়তে খোদা পরিবর্তন এনে দিবেন ইনশাআল্লাহ। 

আমাদের জীবনের সুন্দর পরিবর্তন সম্ভব ই কোরআন এবং হাদীসে দেখানো পথ অনুযায়ী চলা। সুখ শান্তি বরকত সব রয়েছে এই পথে। কখনো সম্ভব না ভুল রাস্তায় থেকে সুখের জীবন পাওয়া। আমরা নিজেদের কর্মের কারণে দুঃখ কষ্ট জীবনে বয়ে আনি আর দোষটা দেই ভাগ্যের। আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুন আমীন।
আল্লাহুমাগফিরলী।

Search This Blog

Powered by Blogger.