Showing posts with label খেলা. Show all posts
Showing posts with label খেলা. Show all posts

Saturday, 3 May 2025

এবার শচীনের রেকর্ড কেড়ে নিলেন সুদর্শন


 

এবারের আইপিএলে স্বপ্নের মতো এক আসর কাটাচ্ছেন সাই সুদর্শন। শুবমান গিল আর জস বাটলারের সঙ্গে মিলে গুজরাট টাইটান্সের টপ অর্ডারকে দিয়েছেন ইস্পাতের দৃঢ়তা। সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিপক্ষেও সে ছন্দটা ধরে রাখলেন তিনি। তাতে তিনি পেছনে ফেলেছেন শচীন টেন্ডুলকারের কীর্তিকেও।
গেল বারের ফাইনালিস্টদের বিপক্ষে শুক্রবার রাতে ২৩ বলে ৪৮ রানের ইনিংস খেলেছেন তিনি। তাতে তিনি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ২০০০ রানের মাইলফলকও ছুঁয়ে ফেলেছেন।

এই মাইলফলকটা ছুঁতে গিয়েই তিনি শচীনকে পেছনে ফেলেছেন। বনে গেছেন টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ২০০০ রান ছোঁয়া দ্রুততম ভারতীয়। তিনি এই কীর্তি গড়েছেন ৫৪ ইনিংসে। শচীন ২০০০ রান করতে খেলেছিলেন ৫৯ ইনিংসে।
বিশ্বরেকর্ডটা অবশ্য একটুর জন্য ভাঙা হয়নি তার। তিনি অবশ্য খুব কাছেই ছিলেন। ৫৩ ইনিংসে ২০০০ করে এই রেকর্ডটা দখলে রেখেছেন শন মার্শ। মাইলফলকটা ছুঁতে আর এক ইনিংস কম খেললেই রেকর্ডে ভাগ বসাতে পারতেন সুদর্শন।
২০২৫ আইপিএলে দারুণ ছন্দে আছেন সাই সুদর্শন। নিয়মিত রান করেই যাচ্ছেন, যার ফলে এবারের আইপিএলের শীর্ষ রান সংগ্রাহকের পুরস্কার অরেঞ্জ ক্যাপ পাওয়ার দৌড়ে আছেন সবার আগে। চলতি আইপিএলে সবার আগে ৫০০ রান তিনিই ছুঁয়েছেন। ১০ ইনিংসে তিনি করেছেন ৫০.৪ গড়ে ৫০৪ রান। 
সুদর্শন এবারের আইপিএলে নিয়মিতই বড় জুটি গড়ছেন শুবমান গিলের সঙ্গে। যা গুজরাটের সাফল্যে বড় অবদানই রেখেছে। শুবমান, সুদর্শন আর বাটলার এবার গুজরাটের সিংহভাগ রান করেছেন। যার সুবাদে এবারের লিগ পর্বে একটা বড় সময় ধরে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষ চারে থেকেছে দলটা। 
এবার গুজরাটের সামনে শীর্ষ দুইয়ে থেকে লিগ পর্ব শেষ করার চ্যালেঞ্জ। ১০ ম্যাচে ১৪ পয়েন্ট নিয়ে তারা আছে তালিকার দুইয়ে। ১১ ম্যাচে সমান পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। তিনে থাকা বেঙ্গালুরু ১০ ম্যাচ খেলে তুলে নিয়েছে ১৪ পয়েন্ট।

জয়ে ফিরেও অস্বস্তিতে বাংলাদেশ


 

চট্টগ্রামে টার্নিং উইকেট, তিন স্পিনার নিয়ে একাদশ সাজানো, আর সেই পুরনো ফর্মুলায় ফিরে গিয়ে জয়—হ্যাঁ, বাংলাদেশ দ্বিতীয় টেস্টে জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ঘরের মাঠে টানা ছয় ম্যাচের হারের বৃত্ত ভেঙেছে। কিন্তু প্রশ্নটা এখন জয় নয়—প্রশ্ন, আমরা কি আসলেই এগোচ্ছি, নাকি পুরনো নিরাপত্তার বৃত্তে ঘুরপাক খাচ্ছি?

সিরিজের প্রথম টেস্টে লজ্জাজনক হারের পর চট্টগ্রামে যে উইকেট বানানো হয়েছে, তা যেন সোজাসুজি একটা বার্তা—‘জিততেই হবে, যেভাবেই হোক’। ফলাফলও মিলেছে, কিন্তু এই জয়ের পেছনে যে পুরনো স্পিন-নির্ভর ফর্মুলা, তা নিয়ে ক্রিকেট মহলে শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশের পেস আক্রমণ যে দৃঢ়তা অর্জন করছিল, তা যেন এক ম্যাচেই ধাক্কা খেল। স্পিন বান্ধব উইকেট, তিন স্পিনারের একাদশ—সবই মনে করিয়ে দিচ্ছে সেই সময়কে, যখন স্পিনই ছিল বাংলাদেশের একমাত্র অস্ত্র। সাবেক নির্বাচক হাবিবুল বাশার এরকম সিদ্ধান্তে হতাশ, ক্রিকবাজকে তিনি বলেই ফেললেন— ‘জিম্বাবুয়ের মতো দলের বিপক্ষে এরকম উইকেট বানানো মানে, আমরা এখনো মানসিকভাবে বের হতে পারিনি পুরনো ধারা থেকে।’

তিনি আরও বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকার মতো বড় দলের বিপক্ষে স্পিন সহায়ক উইকেট বানানো স্বাভাবিক। কিন্তু জিম্বাবুয়ের মতো দলকে হারানোর জন্য যদি আবার সেই পথ বেছে নিতে হয়, তবে প্রশ্ন ওঠে—আমরা আসলেই এগোচ্ছি তো?’ একইসঙ্গে বিদেশের কন্ডিশনে আমাদের ব্যাটারদের মানিয়ে নেওয়ার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, ‘একটা হার মানেই যদি পুরনো পথে ফিরে যাই, তাহলে উন্নয়ন কোথায়?’
বাংলাদেশের সিনিয়র সহকারী কোচ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন অবশ্য এই তত্ত্ব মানতে নারাজ। তার মতে, চট্টগ্রামের গরম ও ব্যাটিং সহায়ক উইকেট বিবেচনায় নিয়েই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ‘জিম্বাবুয়েও এক অতিরিক্ত স্পিনার নিয়েই খেলেছে,’—উল্লেখ করেন তিনি। তার দাবি, জয় এসেছে ধৈর্য ও পরিকল্পনার ফসল হিসেবে, কেবল উইকেটের কারণেই নয়।


তাইজুল বল হাতে যেভাবে ফ্লাইটে ব্যাটারদের বিভ্রান্ত করেছে, তা কৃতিত্ব পাওয়ার যোগ্য,’—বলেছেন সালাহউদ্দিন। তিনি আরও জানান, পেসারদের প্রতি এখনও আস্থা আছে, যদিও বিপিএল ও ডিপিএল খেলার কারণে তাদের গতি কিছুটা কমে গেছে। সঠিক প্রশিক্ষণেই সেই গতি ফিরিয়ে আনা সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।

এই সিরিজ জয় নিশ্চয়ই আত্মবিশ্বাস ফেরাবে বাংলাদেশকে, কিন্তু একইসঙ্গে উসকে দিয়েছে এক পুরনো প্রশ্ন—আমরা আসলেই উন্নয়নের পথে হাঁটছি, না পুরনো শেকড়েই আটকে আছি? স্পিন নির্ভরতা যদি বারবারই আশ্রয় হয়, তবে পেসারদের ভবিষ্যৎ কোথায়? সময় এসেছে, শুধু জয় নয়, ভাবারও—আমরা ক্রিকেটে কোন পথে চলছি।

মেসির দেশে ৭.৪ মাত্রার ভূমিকম্প!


 

লিওনেল মেসির দেশ আর্জেন্টিনা ও চিলি উপকূলে আঘাত হেনেছে ৭ দশমিক ৪ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প। শুক্রবার (২ মে) এ তথ্য জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস)। 
স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৫৮ মিনিটে মাটির ১০ কিলোমিটার গভীরে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। এরপর চিলি তাদের মেগালেন প্রণালীর পুরো এলাকায় সুনামির সতর্কতা জারি করে। সুনামির ঢেউ আছড়ে পড়তে পারে এমন সতর্কতা দিয়ে চিলির জাতীয় দুর্যোগ প্রতিরোধ সেবা অ্যান্ট্রার্টিক অঞ্চলের সৈকত এলাকা থেকে সব মানুষকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। 
তবে আর্জেন্টিনার পক্ষ থেকে সুনামির কোনো সতর্কতা জারি করা হয়নি। এছাড়া প্রাথমিক অবস্থায় ক্ষয়ক্ষতিরও কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।

Tuesday, 15 April 2025

সর্বোচ্চ গোলদাতার দৌড়ে মেসি ও রোনালদো


 ফুটবল ইতিহাসের দুই মহাতারকা লিওনেল মেসি ও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোু দুজনেই এখনো মাঠ কাঁপাচ্ছেনআর তাদের মধ্যকার দীর্ঘদিনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা নতুন মাত্রা পেয়েছে সর্বোচ্চ গোলদাতার দৌড়ে। সামপ্রতিক ম্যাচে সৌদি প্রো লিগে আলরিয়াদের বিপক্ষে জোড়া গোল করে রোনালদো নিজের গোলসংখ্যা বাড়িয়ে নিয়েছেন ৯৩৩তে। অন্যদিকেকনকাকাফ চ্যাম্পিয়নস লিগে ইন্টার মায়ামির হয়ে লস অ্যাঞ্জেলেস এফসির বিপক্ষে জোড়া গোল করে মেসির মোট গোল হয়েছে ৮৫৭।

পরিসংখ্যানে মুখোমুখি মোট গোল (ক্লাব ও দেশ মিলিয়ে):ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো৯৩৩ গোল (,২৭২ ম্যাচে),লিওনেল মেসি৮৫৭ গোল (,০৯২ ম্যাচে)। রোনালদো বয়সে কিছুটা বড় ৪০ পেরিয়েও দুর্দান্ত খেলছেনএবং তার লক্ষ্য ১ হাজার গোল ছোঁয়া। মেসি বর্তমানে ৩৭ বছর বয়সেতাই সময়ের হিসেবে কিছুটা এগিয়ে আছেন তিনি। দুজনই তাদের ক্যারিয়ারে ক্লাব ও দেশের হয়ে গোলের পর গোল করে গেছেনএবং এই প্রতিযোগিতা এখনো শেষ হয়নি। সর্বকালের সেরা পাঁচ গোলদাতাক্রিস্টিয়ানো রোনালদো (পর্তুগাল৯৩৩ গোললিওনেল মেসি (আর্জেন্টিনা৮৫৭ গোলজোসেফ বিকান (অস্ট্রিয়া৮০৫ গোল,রোমারিও (ব্রাজিল৭৭২ গোলপেলে (ব্রাজিল৭৫৭ গোল। রোনালদো ও মেসি ইতিমধ্যেই সব পুরনো রেকর্ড ভেঙে ফেলেছেন। ১৯৩০৫০এর দশকে খেলা জোসেফ বিকান ছিলেন এতদিনের রেকর্ডধারীএখন সে জায়গায় রোনালদো এবং মেসি একে অপরের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন। তবে কে হবেন সবার সেরাএখনো নিশ্চিত করে বলা কঠিনকে শেষ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি গোল করে ফুটবল ইতিহাসে নিজের নাম লেখাবেন সবার ওপরে। তবে এটুকু নিশ্চিতএই যুগসেরা দুই কিংবদন্তির এমন অসাধারণ প্রতিযোগিতা আর সহজে দেখা যাবে না।

Monday, 14 April 2025

সিলেটে শুরু হলো জিম্বাবুয়ে সিরিজের অনুশীলন


 পাকিস্তানের মাটিতে সেই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পর আর কোন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেনি বাংলাদেশ দল। তবে সহসা আবারও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরছে বাংলাদেশ দল। চলতি মাসেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ দিয়ে নতুন মিশন শুরু করতে যাচ্ছে টাইগাররা। সেই সিরিজকে সামনে রেখে গতকাল থেকে সিলেটে শুরু হয়েছে জাতীয় দলের অনুশীলন ক্যাম্প। প্রথমে গত ১২ এপ্রিল থেকে ক্যাম্প শুরুর কথা থাকলেও একদিন পিছিয়ে তা গতকাল থেকে শুরু করা হয়। যদিও প্রথম দিনের ক্যাম্‌েট সব ক্রিকেটারকে পাওয়া যাযনি। কারন ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ এর ম্যাচ চলছে এখনো। যদিও এই লিগের ম্যাচ শেষ করে প্রথম ধাপে সিলেটে গিয়েছে কয়েকজন ক্রিকেটার। প্রথম দিনের ক্যাম্পে অংশ নিয়েছেন যারা তারা হলেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ততাইজুল ইসলামমমিনুল হকমাহিদুল ইসলাম অঙ্কনমুশফিকুর রহিমনাহিদ রানাখালেদ আহমেদহাসান মাহমুদ দলের বাকি ৭ ক্রিকেটার গত রাতের মধ্যেই সিলেটে দলের সঙ্গে যোগ দেওয়ার কথা। ক্যাম্পে জাতীয় দলের সব ক্রিকেটারকে পাওয়া না গেলেও প্রধান কোচ ফিল সিমন্স ছাড়াও ছিলেন সিনিয়র সহকারী কোচ মোহাম্মদ সালাউদ্দিন এবং পুরো কোচিং প্যানেল। দুই ম্যাচের এই টেস্ট সিরিজ শুরু হবে সিলেট থেকে। আগামীকাল ১৫ এপ্রিল বাংলাদেশে এসে পৌছাবে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল। ঢাকা থেকে তারা যাবে সিলেটে। আগামী ২০ এপ্রিল প্রথম টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। এরপর সিরিজের চট্টগ্রামের সাগরিকাস্থ বীরশ্রেষ্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে।

এই সিরিজ দিয়েই টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের নতুন যাত্রা শুরু হচ্ছে। এদিকে দীর্ঘ দিন পর টেস্ট ক্রিকেটে খেলতে নামা বাংলাদেশ দল ঘোষনা করা হয়েছে এরই মধ্যে। সিরিজের জন্য ঘোষিত দলে রাখা হয়েছে অভিজ্ঞ এবং তরুনদের। বলা যায় একেবারে পুরো শক্তির দল নিয়ে মাঠে নামছে বাংলাদেশ দল। প্রতিপক্ষ জিম্বাবুয়ে হলেও সিরিজে কোন ধরনের পরীক্ষা নীরিক্ষা চালাতে চায়না বাংলাদেশ দল। কারন ঘরের মাঠের এই সিরিজ জয় দিয়ে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে শুরুটা করতে চায় বাংলাদেশ দল। দলের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত জানিয়েছেন তারা প্রতিপক্ষ জিম্বাবুয়েকে মোটেও খাটো করে দেখতে চায়না।

কারন সফরকারী জিম্বাবুয়েও আসছে শক্তিশালী দল নিয়ে। তারাও সিরিজে হারতে চায়না। তবে এই সিরিজে লিটন দাশ খেলতে পারবেন কিনা তা নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। কারন পাকিস্তান সুপার লিগে খেলতে গিয়ে লিটন দাশ পড়েছেন ইনজুরিতে। সে ইনজুরি কাটিয়ে লিটন জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে ফিরতে পারবে কিনা সেটা জানতে অপেক্ষা করতে হবে তার ইনজুরির ধরন দেখার পর। বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ইনজুরির কারনে ছিলেননা ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ টেস্ট সিরিজের দলে। তার আগে থেকেই তিনি ভুগছিলেন ফর্মহীনতায়। তবে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দলে তিনি ফিরেছেন অধিনায়ক হিসেবে। তার চাইতেও বড় কথা ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে বেশ ভাল ফর্মে ছিলেন শান্ত ব্যাট হাতে। তাই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজে দলকে সামনে থেকেই নেতৃত্ব দেবেন শান্ত তেমনটাই আশা করছেন টিম ম্যানেজম্যান্ট। এ বছর বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ন সিরিজ রয়েছে বাংলাদেশ দলের। দেশে এবং দেশের বাইরে এসব সিরিজেও ভাল করতে চায় টাইগাররা।

Search This Blog

Powered by Blogger.